ঢাকাশুক্রবার , ১৮ আগস্ট ২০২৩
  1. #টপ৯
  2. #লিড
  3. অনান্য
  4. অর্থনীতি
  5. আইন-আদালত
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আন্দোলন
  8. ইচ্ছেডানা
  9. উদ্যোক্তা
  10. ক‌রোনা মহামা‌রি
  11. কৃষি
  12. ক্যাম্পাস
  13. খেলাধুলা
  14. গণমাধ্যম
  15. জাতীয়
আজকের সর্বশেষ সবখবর

লাগামহীন ভাবে বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম, দিশেহারা সাধারণ মানুষ।

অর্থনীতি ডেস্ক
আগস্ট ১৮, ২০২৩ ১:০৪ অপরাহ্ণ
Link Copied!

আমদানি হলেও এখনো চড়া পেঁয়াজের বাজার।
দেশি রসুন ও ডালের দামও তুলনামূলক বেশি, পণ্য দুইটির দাম
কিছুটা বেড়েছে। সুখবর নেই মসলার বাজারেও।
রেকর্ড গড়েছে ডিমের দাম। অন্যদিকে কিছুটা স্থিতিশীল দেখা গেছে সবজি ও চালের বাজার।

দুই মাস ধরে উচ্চ দামে বিক্রি হচ্ছে মসলা জাতীয় প্রায় সব পণ্য। এর মধ্যে নতুন করে কিছুটা বেড়েছে পেঁয়াজের দাম।
সাত-আট দিনের ব্যবধানে পেঁয়াজের কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে।
তবে অস্বাভাবিক বাড়ার পর দাম কমেছে কাঁচামরিচের।

সম্প্রতি সয়াবিন তেল ও চিনিতে ৫ টাকা করে কমলেও এখনও পণ্য দুটির উচ্চমূল্যই রয়েছে বলা চলে।
চালের বাজারও উচ্চমূল্যে স্থির রয়েছে।
প্রয়োজনের তাগিদে বাড়তি দামেই এসব পণ্য ক্রয় করলেও বাজারে গিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা।

তারা বলছেন, সবকিছুর দাম বাড়তি। সবকিছুই কম কম করে কিনতে হচ্ছে।
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মানুষের আয় বাড়ছে না। তবে খরচ বেড়েছে ৩-৪ গুণ।
টিকে থাকাটাই মুশকিল।

তারা আরও বলছেন, নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে খুব দ্রুত তারা বিপদে পড়বেন।
তখন আর চলার উপায় থাকবে না।

জানা যায়, পাইকারি পর্যায়ে ভালো মানের দেশি পেঁয়াজের কেজি ৮০ থেকে ৮৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
আমদানি করা ভালো মানের পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৬৫ টাকা এবং দুর্বল মানের পেঁয়াজ ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
চার-পাঁচ দিনে দেশি রসুনের কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে ২৩০ থেকে ২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
আমদানি করা রসুনের দামও ২০০ থেকে ২২০ টাকা। আদা, জিরাসহ অন্যান্য মসলার দামও বাড়তি।

সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্যমতে, গত এক মাসে দেশি পেঁয়াজ ১২ ও আমদানি করা
পেঁয়াজের দাম ২৮ শতাংশ বেড়েছে।
এ ছাড়া এক মাসের ব্যবধানে দেশি রসুনের দাম বেড়েছে ৬৪ শতাংশ।

এদিকে গত ৮ থেকে ১০ দিনে দফায় দফায় বেড়ে ১৭০ টাকায় ওঠে ফার্মের ডিমের ডজন।
ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানির হুমকিতে রথ থেমেছে পণ্যটির।
সাদা ডিমের ডজন ১৪৫ থেকে ১৫০ এবং বাদামি রঙের ডিমের ডজন ১৫০ থেকে ১৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ব্রয়লার কেজিতে ১০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায়।
আগের মতোই সোনালি জাতের মুরগির কেজি ৩১০ থেকে ৩২০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

রাজধানীর কারওয়ানবাজারে সবজি কিনতে আসা একজন বলেন, বাজারে সব ধরনের সবজি আছে।
কিন্তু দাম অনেক বেশি। বিক্রেতারা বাড়তি দরে বিক্রি করছেন। কেনার উপায় নেই।
বাজারে যদি সংকট থাকত, তা হলে মানা যেত।
কিন্তু সংকট নেই। দাম বেশি। তাই আমাদের মতো সাধারণ মানুষের সবজি কিনতেও কষ্ট হচ্ছে।

হতাশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, বাজারে তো সব জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। কিন্তু বেতন-ভাতা বাড়েনি। বাঁচতে তো হবে।
এ জন্য বাড়তি ব্যয় সামাল দিতে প্রয়োজনের তুলনায় কম কিনতে হচ্ছে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।