ঢাকাসোমবার , ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২
  1. #টপ৯
  2. #লিড
  3. অর্থনীতি
  4. আইন-আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আন্দোলন
  7. ইচ্ছেডানা
  8. উদ্যোক্তা
  9. ক‌রোনা মহামা‌রি
  10. কৃষি
  11. ক্যাম্পাস
  12. খেলাধুলা
  13. গণমাধ্যম
  14. চাকুরীর খবর
  15. জাতীয়
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ইডেন নেত্রীদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় নেতাদের মনোরঞ্জনে ছাত্রীদের বাধ্য করার অভিযোগ

দেশইনফো২৪.কম
সেপ্টেম্বর ২৬, ২০২২ ৬:৫৭ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

একের পর এক ঘটনা। আলোচনা-সমালোচনা কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের। অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের জেরে আবারো উত্তপ্ত কলেজ ক্যাম্পাস। মারধর, হামলা, সংঘর্ষ, হোস্টেল থেকে বের করে দেয়ার ঘটনায় গতকাল দিনভর ছিল উত্তেজনা। এসব ঘটনার জেরে কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি-সেক্রেটারিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছে ছাত্রলীগের একাংশ। এছাড়া ক্যাম্পাসে অবস্থান ধরে রাখতে নানা তৎপরতা চালাচ্ছে ছাত্রলীগের দুই পক্ষ। এমন অবস্থায় আতঙ্কে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তাদের অনেকে কলেজ ক্যাম্পাস ছেড়ে গেছেন। সংঘাত, সংঘর্ষে আহত হয়েছেন অন্তত ১০ জন। ঘটনা তদন্তে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে ছাত্রলীগ।

দুইদিনের তুলকালাম ঘটনার পর কলেজ প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো ব্যবস্থা নেয়ার তথ্য পাওয়া যায়নি। ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি তামান্না জেসমিন রিভা এবং সাধারণ সম্পাদক রাজিয়া চাঁদাবাজি ও সিট বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত উল্লেখ করে কলেজ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি জান্নাতুল ফেরদৌস কয়েকদিন আগে গণমাধ্যমে কথা বলেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে শনিবার রাতে সহ-সভাপতি জান্নাতুল ফেরদৌসকে মারধর করে কলেজের হল থেকে বের করে দেয়া হয়। এরপরই কলেজে উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। নির্যাতনকারীদের মধ্যে রয়েছেন- ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি নুজহাত ফারিয়া রোকসানা, আয়েশা ইসলাম মিম, কামরুন নাহার জ্যোতি, শিরিন আকতার, রিতু, স্বর্ণা, নুরজাহান, ফেরদৌসী, লিমা, পপি, বিজলীসহ আরও কয়েকজন। এই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই পরদিন সন্ধ্যায় জান্নাতুল ফেরদৌস ও তার অনুসারী অন্য নারী নেত্রীরা গণমাধ্যমে কথা বলছিলেন তখন তাদের ওপর পেছন থেকে রীভা এবং রাজিয়ার অনুসারীরা হামলা চালায়।
ওদিকে গতকাল বিকালে কলেজের অডিটোরিয়ামের সামনে হামলা-সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। প্রায় আধাঘণ্টা ধরে দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কলেজে বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ক্যাম্পাস থেকে বের না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয় একটি পক্ষ। আরেক পক্ষ শনিবার রাতের ঘটনার ভুক্তভোগী পক্ষের অংশকে ক্যাম্পাস থেকে বহিষ্কার করার দাবি জানিয়ে অবস্থান নেয়। ইডেন কলেজের দুই নম্বর গেটের সামনে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের বিরোধী একটি পক্ষকে কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি তামান্না জেসমিন রিভা ও সাধারণ সম্পাদক রাজিয়া সুলতানার বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে দেখা যায়। তারা ‘রিভা-রাজিয়া, মানি না, মানবো না’, ‘রিভা-রাজিয়ার, বহিষ্কার চাই, করতে হবে’, ‘রিভা রাজিয়ার ঠিকানা, ইডেনে হবে না’, ‘রিভা-রাজিয়া, ইডেন কলেজের লজ্জা’ ইত্যাদি স্লোগান দেয়। এদিকে দুপক্ষের সংঘর্ষে আহত তামান্না জেসমিন রিভাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য কলেজ প্রশাসন এম্বুলেন্স আনলে রিভার বিদ্রোহীরা এম্বুলেন্সকে বাধা দেন। তাদের দাবি রিভা সহানুভূতি পাওয়ার জন্য সে এখন ‘ভণিতা’ করছে। পরে বিদ্রোহীদের তোপের মুখে তাকে এম্বুলেন্স ছাড়াই ক্যাম্পাস থেকে বের করা হয়। পাঁজাকোলা করে তাকে নিয়ে যাওয়ার সময় তার আশেপাশে বিপুলসংখ্যক পুলিশ ও বেশ কয়েকজন শিক্ষকও ছিলেন।ইডেন নেত্রীদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় নেতাদের মনোরঞ্জনে ছাত্রীদের বাধ্য করার অভিযোগ

তাকে গেটের বাহিরে বের করার পর বিদ্রোহীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। এ সময় রিভার কয়েকজন অনুসারীকে হেনস্তা করে গেট থেকে বের করে দেয়া হয়। এদিকে শনিবার রাতের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ভুক্তভোগী  জানায়, হলের সিট বাণিজ্য এবং তাদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করাতেই মূলত জান্নাতুলের ওপর নির্যাতন চালানো হয়েছে। ঘটনার আগে জান্নাতুল ফেরদৌস হলে যে রুমটিতে থাকতেন সেটা ছেড়ে দিতে বলেন শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি তামান্না জেসমিন ওরফে রীভা ও সাধারণ সম্পাদক রাজিয়া সুলতানা। শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় জান্নাতুল জানান, তিনি অসুস্থ এই অবস্থায় রুম ছাড়তে পারবেন না। এরপরই মূলত শনিবার রাত আনুমানিক সাড়ে ১০টায় তারা জান্নাতুলের রুমে হামলা চালায়। এ সময় জেবুন্নেছা হলের দ্বিতীয় তলার ২০৫ নম্বর রুমে সভাপতি তামান্না জেসমিন ওরফে রীভা ও সাধারণ সম্পাদক রাজিয়া সুলতানার নেতৃত্বে সাড়ে ৩শ’ থেকে ৪শ’ মেয়ে মিলে হামলা চালায়। এ সময় জান্নাতুল বাইরে ছিলেন। তার রুমে থাকা ৩ জন মেয়েকে মারধর করে। রুমে তারা ভাঙচুর চালায় এবং রুমে থাকা ল্যাপটপ, নগদ ৩০ হাজার টাকা, নববিবাহিত এক শিক্ষার্থীর স্বর্ণের গহনা নিয়ে যায়।

হামলার আগে তারা ইডেন কলেজের মূল দরজায় তালা মেরে দেয়। এরপর জান্নাতুল যখন হলে প্রবেশ করে এ সময় তাকে রীভা ও রাজিয়ার নেতৃত্বে টেনেহিঁচড়ে হলের সামনে থাকা সিসিটিভি ক্যামেরার আওতার বাইরে নিয়ে যায়। এ সময় তাকে লাঠি দিয়ে পেটানো, লাথি, চড়-থাপ্পড়সহ বিভিন্নভাবে আঘাত করা হয়। পরবর্তীতে রীভা ও রাজিয়াও তাকে মারধর করে। এ সময় সে বারবার বমি করলেও তারা তাকে ছেড়ে দেয়নি। জান্নাতুলের সঙ্গে থাকা মুঠোফোন কেড়ে নিয়ে যায়। তাকে অনেকটা বিবস্ত্র করে আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও করে তারা। যাতে পরবর্তীতে মারধরের বিষয়ে যেন কথা না বলে। এছাড়া এ সময় তার দুই অনুসারীকে জিম্মি করা হয়। তাদেরকে হল থেকে অন্যত্র আটকে রাখা হয়। এবং তাদের মুঠোফোন কেড়ে নেয়া হয়। শনিবার দিবাগত রাতে জান্নাতুল ফেরদৌস নামের ওই নেত্রীকে হেনস্তা ও মারধরের অভিযোগে তামান্না ও রাজিয়ার বহিষ্কারের দাবিতে বিক্ষোভ করেছে অন্য শিক্ষার্থীরা। কিন্তু তাদেরকে নিবৃত্ত করতে কলেজ প্রশাসনের কোনো ভূমিকা দেখা যায়নি বলে সাধারণ ছাত্রীরা জানিয়েছেন। এর পরপরই সভাপতি রিভা এবং সাধারণ সম্পাদক রাজিয়াকে হলে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে এবং ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেয় জান্নাতুল ফেরদৌস এবং অন্য ছাত্রলীগ নেত্রীরা। এদিকে ইডেন মহিলা কলেজ শাখায় বিশৃঙ্খল ঘটনা তদন্তে দুই সদস্যের কমিটি করে দিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। গতকাল কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, তিলোত্তমা শিকদার এবং বেনজির হোসেন নিশির সমন্বয়ে গঠিত দুই সদস্যবিশিষ্ট এই কমিটি আগামী ২৪ ঘণ্টায় সুপারিশসহ তাদের তদন্ত প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় দপ্তরে জমা দেবেন।ইডেন নেত্রীদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় নেতাদের মনোরঞ্জনে ছাত্রীদের বাধ্য করার অভিযোগ

সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের এ ধরনের নির্যাতন ক্যাম্পাসের নিত্যদিনের ঘটনা বলে অভিযোগ করেন আরেক সহ-সভাপতি সুস্মিতা বাড়ৈ। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের কাছে বারবার জানানোর পরও তারা কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক একচ্ছত্রভাবে ক্যাম্পাসে অন্যায়-অপরাধ করে বেড়াচ্ছেন। এ ব্যাপারে কলেজ প্রশাসনও নীরব। সভাপতি-সম্পাদককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা: কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি তামান্না জেসমিন রিভা ও সাধারণ সম্পাদক রাজিয়া সুলতানাকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছে ছাত্রলীগের একাংশ। দুপুর ১টায় ইডেন কলেজ ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন ইডেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সুস্মিতা বাড়ৈ। এ সময় ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটির ২০-২৫ জন নেত্রী উপস্থিত ছিলেন। সাংবাদিকদের সুস্মিতা বলেন, আমরা ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি তামান্না জেসমিন রিভা ও সাধারণ সম্পাদক রাজিয়া সুলতানাকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করছি।

সেইসঙ্গে ছাত্রলীগের তদন্ত কমিটিকে আমরা মানি না। রিভা ও রাজিয়াকে বহিষ্কার করে তদন্ত করতে হবে। ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি তামান্না জেসমিন রিভা ও সাধারণ সম্পাদক রাজিয়া সুলতানার বিষয়ে সাংগঠনিক ব্যবস্থা না নিলে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন এই কলেজ শাখা ছাত্রলীগের ২৫ নেত্রী। গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শহীদ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছাত্রী নিবাস প্রাঙ্গণে সংবাদ সম্মেলন করেন ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের ২৫ নেত্রী। এ সময় তারা তাদের দাবি মেনে নিতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যকে ২৪ ঘণ্টা সময় বেঁধে দেন। এই ২৫ নেত্রী কলেজ ছাত্রলীগ কমিটির সহ-সভাপতি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদধারী। শনিবার রাতের ঘটনা তদন্তে গঠিত কমিটিও মানেন না বলে এ সময় তারা জানান। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সামিয়া আক্তার বৈশাখি। তিনি বলেন, জান্নাতুল ফেরদৌসের ওপর হামলায় জড়িতদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের নাম আমরা জানতে পেরেছি। তারা হলো- ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি নুজহাত ফারিয়া রোকসানা, আয়েশা সিদ্দিকা মিম, আর্ণিকা তাবাসসুম স্বর্ণা, শিরিনা আক্তার, সোমা মল্লিক পপি, জিনাত হাসনাইন, লিমা ফেরদৌস, আশরাফ লুবনা, বিজলী আক্তার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ঋতু আক্তার, সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুন্নাহার জ্যোতি ও ফারজানা ইয়াসমিন নীলা।

গত শনিবার রাতে মারধরের ঘণ্টাখানেক আগে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের অনুসারী নেতাকর্মীরা জান্নাতুল ফেরদৌসের রুমে হামলা চালায়। এ সময় তার রুমে থাকা ল্যাপটপসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র লুট করে নিয়ে যায়। পরে হামলার সময় সহ-সভাপতি আয়েশা সিদ্দিকা মিম, রোকসানা জান্নাতুল ফেরদৌস ও তার সঙ্গে থাকা ছোট বোনের মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে সভাপতির হাতে তুলে দেয় তারা। গলা থেকে স্বর্ণের চেইন, ব্যাগে থাকা নগদ ১৫ হাজার টাকা ও ছোট বোনের হাতের আংটিও কেড়ে নেয় হামলাকারীরা। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত নেত্রীরা বলেন, গতকাল গঠিত হওয়া তদন্ত কমিটিতে রাখা হয়েছে নিশি ও তিলোত্তমাকে। এর আগে যখন রিভার অডিও ফাঁস হয় সেটিরও তদন্ত করতে দেয়া হয়েছিল এই দুই জনকে। তারা সেই তদন্তের কোনো রিপোর্ট আমাদের জানায়নি। নিশি আর তিলোত্তমাকে নিয়ে গঠিত তদন্ত কমিটি আমরা মানবো না। বারবার অপরাধ করেও কেন্দ্র থেকে ইডেন সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না।

এবার যদি কোনো ব্যবস্থা নেয়া না হয় তাহলে আমরা এখানে উপস্থিত ২৫ জন একসঙ্গে পদত্যাগ করবো। অভিযুক্তদের একজন ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শিরিন আকতার বলেন, প্রশাসন আমাদের পক্ষে আছে। তারা ক্যাম্পাসে বিশৃঙ্খলা করছিল। আমরা তাদের কাউকে মারধর করিনি। এসব অভিযোগ মিথ্যা। এ বিষয়ে জানতে মুঠোফোনে পাওয়া যায়নি ইডেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি তামান্না জেসমিন ও সাধারণ সম্পাদক রাজিয়া সুলতানাকে। বঙ্গমাতা হোস্টেলের তত্ত্বাবধায়ক নাজমুন নাহার বলেন, আমরা মূল ঘটনা এখনো জানি না। আমরা শুনেছি এটা ছাত্রলীগের আভ্যন্তরীণ বিষয়। দুই পক্ষই ছাত্রলীগের। এ বিষয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। রাজিয়া বেগম ছাত্রী নিবাসের প্রাধ্যক্ষ নারগিস রুমা ও কলেজের অধ্যক্ষ সুপ্রিয়া ভট্টাচার্যের কারো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।