ঢাকাসোমবার , ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
  1. #টপ৯
  2. #লিড
  3. অর্থনীতি
  4. আইন-আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. আন্দোলন
  7. ইচ্ছেডানা
  8. উদ্যোক্তা
  9. ক‌রোনা মহামা‌রি
  10. কৃষি
  11. ক্যাম্পাস
  12. খেলাধুলা
  13. গণমাধ্যম
  14. চাকুরীর খবর
  15. জাতীয়
আজকের সর্বশেষ সবখবর

নির্বাচনের ভোটের রাতে এক নারীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের দায়ে ১০ জনের ফাঁসি।

অনলাইন ডেস্ক
ফেব্রুয়ারি ৫, ২০২৪ ৮:২৩ অপরাহ্ণ
Link Copied!

পাঁচ বছর আগে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটের রাতে নোয়াখালীর সুবর্ণচরে এক নারীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের দায়ে ১০ জনের ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত।

একই অভিযোগে আরো ছয় জনকে দেওয়া হয়েছে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। আর এই ছয় অপরাধীদের প্রত্যেককে আরো ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরো দুই বছর কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে।

সোমবার নোয়াখালীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক (জেলা জজ) ফাতেমা ফেরদৌস এ রায় ঘোষণা করেন।

মামলার আসামিরা হলেন- সুবর্ণচর উপজেলার চরজুবলি ইউনিয়নের মধ্য ব্যাগ্যা গ্রামের মো. সোহেল (৩৮), মো. হানিফ (৩০), স্বপন (৪২), মো. চৌধুরী (২৫), মো. বাদশা আলম বসু (৪০), আবুল হোসেন আবু (৪০), মোশারফ (৩৫), মো. সালাউদ্দিন (৩২), মো. রুহুল আমিন (৪০), মো. জসিম উদ্দিন (৩২), মো. হাসান আলী বুলু (৪৫), মো. মিন্টু ওরফে হেলাল (২৮), মো. মুরাদ (২৮), মো. জামাল ওরফে হেঞ্জু মাঝি (২৮) ও মো. সোহেল (২৮)।

আসামিদের মধ্যে মো. মিন্টু ওরফে হেলাল ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন।

মামলায় প্রধান অভিযুক্ত সুবর্ণচর উপজেলা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত প্রচার সম্পাদক ও সাবেক ইউপি সদস্য রুহুল আমিনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। বিচারক বলেছেন, রুহুল আমিন এবং মো. হাসান আলী বুলুর প্রত্যক্ষ ইন্ধনে ও অংশগ্রহণে ধর্ষণের ওই ঘটনা ঘটে।

আলোচিত এই ধর্ষণ মামলায় রায় ঘোষণার জন্য ১৬ জানুয়ারি দিন নির্ধারিত ছিলো। কিন্তু রায় লেখার কাজ শেষ না হওয়ায় তারিখ পিছিয়ে পাঁচ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করা হয়।

আসামিদের মধ্যে মো. মিন্টু ওরফে হেলাল (২৮) নামে একজন ঘটনার পর থেকে পলাতক। কারাগারে থাকা ১৫ আসামির মধ্যে কমপক্ষে আটজন নিজেদের দোষ স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।

রায়ের ঘোষণার সময় এই ১৫ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়।

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রাতে স্বামী-সন্তানদের বেঁধে রেখে ওই নারীকে (৪০) মারধর ও গণধর্ষণ করা হয়।

ভোটকেন্দ্রে থাকা ব্যক্তিদের পছন্দের প্রতীকে ভোট না দেওয়ার কারণে এ ঘটনা ঘটে বলে ভুক্তভোগীর অভিযোগ।

গণধর্ষণের পরদিন ভুক্তভোগী নারীর স্বামী বাদী হয়ে চরজব্বার থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ২৭ মার্চ রুহুল আমিন মেম্বারসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশ পরিদর্শক জাকির হোসেন।

রাষ্ট্রপক্ষের সহকারী কৌঁসুলি ছালেহ আহমদ সোহেল খান বলেন, আলোচিত ওই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ ২৩ জন সাক্ষী উপস্থাপন করেছে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।